উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রোক্ত স্মারকের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, সংযুক্ত আরব আমিরাত সহ মধ্যপ্রাচ্যেও অন্যান্য দেশে বসবাসকারী প্রবাসী কর্মীগণ বিভিন্ন প্রয়োজনে দেশে এসে করোনা মহামারীর কারণে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় আটক পড়ে আছেন। এর ফলে অনেকেরই পাসপোর্টেও মেয়াদ ০৬ (ছয়) মাসের কম রয়েছে। অধিকন্ত নানাবিধ কারণে পাসপোর্ট অধিদপ্তর দ্রততম সময়ে পাসপোর্ট সরবারহ করতে পারছে না। এমনকি মাসের পর মাস লেগে যাচ্ছে । তাছাড়া অনেক টিকিট ইস্যু না করার নির্দেশনা জারীর ফলে দেশে অবস্থানকারী আটকে পড়া প্রবাসী কর্মীগণ কর্মস্থলে ফিরতে বিমানবন্দরে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাছাড়া বাংলাদেশে বর্তমান ই-পাসপোর্ট ছাড়া সাধারণ এমআরপি পাসপোর্ট ইস্যু না করার নির্দেশনা জারীর ফলে দেশে অবস্থানকারী আটকে পড়া প্রবাসী কর্মীগণ কর্মস্থলে ফিরতে বিমানবন্দওে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাছাড়া বাংলাদেশে বর্তমান ই-পাসপোর্ট ছাড়া সাধারণ এমআরপি পাসপোর্ট ইস্যু করা হচ্ছে না বিধায় আটকে পড়া কর্র্মীগণ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। প্রবাসীরা হোস্ট কোম্পানী তে গমন করে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে পাসপোর্ট নবায়ন করতে পারবে। এ সকল কর্মীগন কর্মস্থলে ফেরত যাওয়ার পর দূতাবাস/কনস্যুলেট থেকে সহজেই এমআরপি রিইস্যু করতে পারেন। এছাড়া এমআরপি এর পরিবর্তে ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হলে তাদের পুরাতন পাসপোটের ভিত্তিতে রেসিডেন্ট ভিসা ইস্যু হওয়ার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচের বিভিন্ন দেশে আগমনী ইমিগ্রেশনে বিপত্তির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি।