১৭ জানুয়ারি, ২০২৩:

দেশের বিভিন্ন স্থানে কুয়াশা ও তীব্র শীতে দুর্ভোগে জনজীবন। কুড়িগ্রামে আবারও বেড়েছে ঘন কুয়াশার দাপট, শুরু হয়েছে মৃদু শৈত্য-প্রবাহ।

কুড়িগ্রামে আবারও বেড়েছে ঘন কুয়াশার দাপট, শুরু হয়েছে মৃদু শৈত্য-প্রবাহ। গত দু’দিন কিছুটা শীত কম পড়লেও আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে আবারও ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে চারদিক। জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে, পঞ্চগড়ে চলছে মৃদ্যু শৈতপ্রবাহ। জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৯ ডিগ্রীতে ওঠানামা করছে। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেতুঁলিয়ায় ৯.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

দিনাজপুরে আজ আবারও তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। এতদিন কুয়াশার দাপট রাতে সীমাবদ্ধ থাকলেও আজ থেকে বেড়েছে কুয়াশা ও শীতের তীব্রতা।

মেহেরপুরে ৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তীব্র শীতে কাজের সন্ধানে শহরে আসা শ্রমজীবি মানুষরা কাজ না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।

মাঘের হাড় কাপানো শীতে স্থবির হয়ে পড়েছে চুয়াডাঙ্গার জনজীবন। গত কিছুদিন তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও গতকাল সোমবার থেকে তাপমাত্রা আবার কমতে শুরু করেছে।

গত রবিবার চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫.০ ডিগ্রী সেলসিয়াস, সেটি কমে আজ মঙ্গলবার সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯.৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস। পাশাপাশি জেলায় চলছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। এছাড়া তীব্র শীতে কৃষকের ধান, গম ও আলু রোপন ব্যাহত হচ্ছে। যার ফলে চলতি মৌসুমে ফলন বিপর্যয়ের আশংকা কৃষকের।