৩ এপ্রিল, ২০২৩:
সোমবার দুপুরে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূর এই জামিন আদেশ মঞ্জুর করেন।মি. শামসের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।পুলিশের রিপোর্ট দাখিল না হওয়া পর্যন্ত এবং ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় তিনি জামিন পেয়েছেন বলে বলে জানান মি. কর্মকার।
গত ২৯শে মার্চ ঢাকার রমনা থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছিলেন আব্দুল মালেক নামে একজন আইনজীবী।এর আগে গত ৩০ শে মার্চ তিনি জামিনের আবেদন করলে আদালত সেটি নামঞ্জুর করে।ওই মামলায় সোমবার সিএমএম আদালতে আবার জামিন আবেদন করেন মি. শামসের আইনজীবী।বেলা আড়াইটার দিকে জামিন আবেদনের শুনানি শেষে এই রায় দেয় আদালত।
রমনা মডেল থানার মামলায় পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমান, ক্যামেরা পারসনসহ, প্রতিবেদনটি প্রচার-প্রকাশে জড়িত অজ্ঞাতদেরও ও আসামী করা হয়েছিল।মি. রহমানকে রোববার ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ।এর আগে মি. শামসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আরেকটি মামলা দায়ের হয়েছিল তেজগাঁও থানায়।মি. শামসকে সাভারের নিজ বাসা থেকে সিআইডি পরিচয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর এই মামলার কথা জানা যায়।কিন্তু রমনা থানায় দায়ের করা মামলার বাইরে অন্য কোন মামলায় মি. শামসকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে কিনা এবিষয়ে নিশ্চিত করতে পারেননি তার আইনজীবী।
তার আইনজীবী বলেছেন, মি. শামসকে রমনা থানায় করা মামলার বাইরে অন্য কোন মামলায় গ্রেফতার দেখানো না হলে তার জামিনে মুক্তি পেতে কোন বাধা নেই।