এসময় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা বিদেশি চ্যানেল
ডাউনলিংকের অনুমোদনপ্রাপ্ত ডিস্ট্রিবিউটর, ক্যাবল অপারেটর, ডিটিএইচ সেবা
প্রদানকারীদের নিয়ে বৈঠক করেছিলাম এবং ৩০ সেপ্টেম্বরের পরে পয়লা অক্টোবর থেকে
কেউ যদি ক্লিন ফিড না চালায় এবং ক্যাবল অপারেটিং লাইসেন্স অনুযায়ী নিয়ম-কানুন না
মানে তবে আমরা আইন প্রয়োগ করবো বলে জানিয়েছিলাম। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান
ডাউনলিংকের অনুমোদন পেয়েছে এবং ক্লিন ফিড চালাচ্ছে না, দেশের আইন মানা তাদের দায়।
সুতরাং তারা যদি আইন না মানে সেক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এছাড়া, দেশি শিল্প এবং শিল্পীদের সুরক্ষার জন্য বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন
বানালে শিল্পী প্রতি দুই লাখ টাকা এবং কোনো টেলিভিশন চ্যানেল যদি সেই বিজ্ঞাপন
প্রচার করে সেক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা সরকারের কোষাগারে জমা দেয়ার পরিপত্র জারি
হয়েছে এবং আমরা সেটিও প্রয়োগ করতে যাচ্ছি, উল্লেখ করেন তিনি।
নয়াদিল্লী সফরকালে সেখানে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী
এবং পররাষ্ট্র সচিবের সাথে বৈঠক হবে বলে জানান মন্ত্রী। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর
বৃহস্পতিবার তার দেশে ফেরার কথা।